‘ঋণ হালনাগাদ হলেও অর্থনীতিতে সুফল বয়ে আনবে না’
১৭০ জন প্রার্থীর ঋণ হালনাগাদে খেলাপি ঋণের হার কমে যায়নি। নির্বাচনে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ার জন্যই প্রার্থীরা এ হালনাগাদ করেছেন বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবু আহমেদ।
আলাপকালে তিনি আরও বলেন, হালনাগাদের ফলে ঋণ পরিশোধ হয়ে যায়নি। আর ঋণ পরিশোধ হবে বলেও মনে হয় না।
অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, ঋণ খেলাপিরা ডাউন পেমেন্ট দিয়ে প্রক্রিয়াটিকে সচল করেছে মাত্র। নির্বাচন শেষে আবারও তারা খেলাপি ঋণের আওতায় অধিভুক্ত হবে। এ সুযোগে ব্যাংকগুলো ডাউন পেমেন্টের হার বাড়িয়ে বেশি টাকা আদায় করতে পারতো। বাংলাদেশ ব্যাংক নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই সুযোগটা কাজে লাগাতে পারতো। ব্যাংকখাতে মোটা অংকের টাকা যোগ হয়ে অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতো।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের অবহেলা ও সঠিক পরিচালনার অভাবেই পাহাড় সমান ঋণ খেলাপি হয়েছে। প্রত্যেকটি ব্যাংকের ঋণ প্রদানে লাগাম টানা দরকার। কী পরিমাণ ঋণ দিতে পারবে, তার নির্দিষ্ট আইন থাকা উচিত বলেও মনে করেন এই অর্থনীতিবিদ।
আলোকিত রাঙামাটি
