রাঙামাটি । সোমবার, ০৬ মে ২০২৪ , ২২ বৈশাখ ১৪৩১

নিউজ ডেস্কঃ-

প্রকাশিত: ০৯:৫৩, ১২ জুন ২০২২

আওয়ামী লীগ সবসময় উজানে নাও ঠেলে চলেছে: প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগ সবসময় উজানে নাও ঠেলে চলেছে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘জীবনে কারও কাছে কোনোদিন মাথা নত করিনি। জীবন ভিক্ষাও চাইনি। আমি পরিবার থেকে, বাবার কাছ থেকে এটা শিখেছি, কারো কাছে বা কোনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করব না।’

শনিবার (১১ জুন) দুপুরে গণভবনে নিজের কারামুক্তি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সভায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

আ.লীগ সভাপতি বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে সবসময় উজানে নাও ঠেলে চলতে হয়েছে। দেশে ফেরার পর ৮৩ সালে অ্যারেস্ট করা হয়। ডিজিএফআই অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়। যতবার গ্রেপ্তার হয়েছি, ততবারই নেতাকর্মীদের উদ্দেশে চিঠি দিয়েছি। চিঠির মাধ্যমে নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দিয়েছি। দেশবাসীকে চিঠি দিয়েছি।’

অনুষ্ঠানে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজ গণতন্ত্রের বিজয় দিবস। এ দিন আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তির মধ্য দিয়ে আ.লীগ গণতন্ত্রের বিজয় নিশ্চিত করেছে। শেখ হাসিনার হাত ধরেই বাঙালি ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছে, ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত হয়েছে।’

কারামুক্তি দিবসে দলীয় প্রধানকে শুভেচ্ছা জানাতে দুপুর পৌনে ১২টার দিকে গণভবনে যান কেন্দ্রীয় আ.লীগসহ সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর নেতারা।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে সামস্ পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান খান নিখিল, যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আক্তার, সাধারণ সম্পাদক অপু উকিল, মহিলা আ.লীগের সভাপতি সাফিয়া বেগম, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা আক্তার ক্রিক, ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়, সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যসহ শ্রমিক লীগ, মহিলা শ্রমিক লীগ, আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের নেতারা একে একে আ.লীগ সভাপতিকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের এই দিনে দীর্ঘ ১১ মাস কারাভোগের পর সংসদ ভবন চত্বরে স্থাপিত বিশেষ কারাগার থেকে মুক্তি পান আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই সেনাসমর্থিত ১/১১-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী।

জনপ্রিয়