রাঙামাটি । শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

ব্রেকিং

সেনাবাহিনীকে জড়িয়ে আবারও ‘হিল ভয়েসের অপপ্রচার’পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির পথ দেখিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব : কাপ্তাইয়ে প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরাপার্বত্যাঞ্চলের পরিস্থিতি অবনতি ঘটলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে : বীর বাহাদুর ঊশৈসিং এমপিসাজেকে নিহত ৯ জনের ময়নাতদন্ত শেষে হস্তান্তর, আহত ২ শ্রমিককে ঢাকায় প্রেরণকাপ্তাই হ্রদে ৩ মাসের জন্য মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা শুরুকেএনএফ প্রধান নাথান বমের স্ত্রী ‘নিখোঁজ’সাজেকে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯, পরিচয় মিলেছে ২ জনের!তীব্র তাপদাহ: জনগণকে সচেতন করতে প্রচারণায় নেমেছে রাঙামাটি স্বাস্থ্য বিভাগকাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫ ইউনিটের ৪টিই বন্ধ, উৎপাদন কমে ৩০ মেগাওয়াট

ভ্রমণ ডেস্কঃ-

প্রকাশিত: ১৬:৫৯, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০

গোলাপ গ্রামে কাটুক ভালোবাসার দিন

গোলাপ গ্রামে কাটুক ভালোবাসার দিন

গোলাপ গ্রাম


লাল গোলাপ যেমন সৌন্দর্যের প্রতীক, তেমনি আরেকটি বিষয়ের জানান দেয় ‘ভালোবাসি’! লাল গোলাপে ভালোবাসা প্রকাশ পায়, আমাদের ধারণা এমনই। ভালোবাসা দিবস যদি গোলাপ ফুলের গ্রামে কাটানো যায়, তাহলে কেমন হয়? এমন দিনে এর চেয়ে ভালো জায়গা খুব কমই আছে।

গ্রামটা ঢাকার খুব কাছেই। গ্রামের ভেতর দিয়ে চলে গেছে আঁকাবাঁকা সরু পথ। পথের ধার ঘেঁষে অসংখ্য গোলাপের বাগান। যত দূর চোখ যাবে, শুধু লাল গোলাপের সমারোহ। মাঝে মাঝে কিছু সাদা গোলাপ, গ্লাডিওলাস, জারবেরার বাগানও চোখে পড়ে। প্রিয়জনের হাত ধরে যেতে যেতে মনে হবে, আপনাদের পদাচরণ ভালোবাসার রাজ্যে!

এরমধ্যে একটা টিপস দেই, দুটি রঙের গোলাপ একই সঙ্গে দিতে পারেন আপনার প্রিয়জনকে। আপনি যদি লাল ও সাদা গোলাপ একই সঙ্গে দিতে চান, তার মানে দাঁড়াবে—‘প্রিয়জনের সঙ্গে আপনার একতা’। লাল আর হলুদ গোলাপ বোঝাবে—‘তোমাকে ভালোবাসতে শুরু করেছি’। লাল ছাড়া অন্যান্য গোলাপ কম চোখে পড়লেও খুঁজে নিন। কথায় আছে না? ভালোবাসার মানুষের জন্য সব করা যায়!


 

গোলাপ গ্রাম


সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নে সাদুল্লাপুর গ্রামের অবস্থান। তুরাগ নদীর তীরের এ গ্রামটিই বর্তমানে গোলাপ গ্রাম হিসেবে পরিচিত। নানা রঙের গোলাপ ফুল দিয়ে ঘেরা সমস্ত সাদুল্লাহপুর গ্রামটিকে একটি বাগান মনে হয়। পুরো গ্রামে গোলাপের সৌরভ পাবেন। লাল টকটকে গোলাপ মাথা উঁচিয়ে থাকে। দুপুরের পর থেকেই চাষিরা বাগানে নেমে যান গোলাপ তুলতে। তখনই পছন্দমতো গোলাপ কিনতে পারেন।

সাদুল্লাহপুরের পাশেই বিরুলিয়া গ্রাম। এখানে পাবেন বিরুলিয়া জমিদার বাড়ি। পুরোনো বাড়িগুলো তার মাটি সোঁদা গন্ধ আপনাকে ইতিহাসের খেরোখাতা খুলে দিবে চোখের সামনে। গ্রামের শেষ ঠিক মাথায় নদীর তীর ঘেঁষে বাড়িটি জমিদার রজনীকান্ত ঘোষের। সেখানে এখন বাস করছেন রজনীকান্ত ঘোষের বংশধররা। সেখানেও ঘুরে আসতে পারেন সহজেই!

মিরপুর ১ থেকে আলিফ কিংবা মোহনা বাসে উঠে সরাসরি বিরুলিয়া ব্রিজ যেতে পারেন। অথবা মিরপুর-১ এর কাছেই অবস্থিত দিয়াবাড়ি থেকে মিনিবাসে চড়তে পারেন। বেড়ীবাঁধের হাইওয়ে ধরে বেশ কিছুক্ষণ এগোলেই বিরুলিয়া সেতু।  বিরুলিয়া পোঁছালে আপনাকে পায়ে হেঁটে জমিদার বাড়িগুলো ঘুরে দেখতে হবে। আর গোলাপ গ্রামে যেতে আপনাকে প্রথমে যেতে হবে আক্রাইন বাজার। আকরাইন বাজার থেকে অটোতে সাদুল্লাহপুর।

আলোকিত রাঙামাটি

জনপ্রিয়