রাঙামাটি । শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

ব্রেকিং

সেনাবাহিনীকে জড়িয়ে আবারও ‘হিল ভয়েসের অপপ্রচার’পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির পথ দেখিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব : কাপ্তাইয়ে প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরাপার্বত্যাঞ্চলের পরিস্থিতি অবনতি ঘটলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে : বীর বাহাদুর ঊশৈসিং এমপিসাজেকে নিহত ৯ জনের ময়নাতদন্ত শেষে হস্তান্তর, আহত ২ শ্রমিককে ঢাকায় প্রেরণকাপ্তাই হ্রদে ৩ মাসের জন্য মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা শুরুকেএনএফ প্রধান নাথান বমের স্ত্রী ‘নিখোঁজ’সাজেকে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯, পরিচয় মিলেছে ২ জনের!তীব্র তাপদাহ: জনগণকে সচেতন করতে প্রচারণায় নেমেছে রাঙামাটি স্বাস্থ্য বিভাগকাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫ ইউনিটের ৪টিই বন্ধ, উৎপাদন কমে ৩০ মেগাওয়াট

কাপ্তাই প্রতিনিধিঃ-

প্রকাশিত: ১২:১৬, ৫ এপ্রিল ২০২০

কাপ্তাইয়ে ইউএনও এবং সেনাবাহিনীর গাড়ী দেখে পালিয়ে গেল দোকানীরা

কাপ্তাইয়ে ইউএনও এবং সেনাবাহিনীর গাড়ী দেখে পালিয়ে গেল দোকানীরা

কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধিঃ- কাপ্তাইয়ে ইউএনও এবং সেনাবাহিনীর গাড়ী দেখে দোকান বন্ধ করে পালিয়েছে দোকানীরা। বাজারের ৬ থেকে ৭টি চায়ের দোকান কেন্দ্রীক আড্ডা দেয়ারত অর্ধ শতাধিক মানুষও দ্রুত দৌড়ে পালিয়ে যায় এসময়। 

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনসচেতনা বৃদ্ধি লক্ষ্যে শনিবার (৪ এপ্রিল) বিকেলে চন্দ্রঘোনার কেপিএমের কলাবাগান বাজার সেনাবাহিনীকে নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের অভিযান চলাকালীন সময় এ ঘটনা ঘটে। 

এরআগে উপজেলার নতুন বাজার, বড়ইছড়ি বাজার, বারঘোনিয়া বাজার, মিশন এলাকা সংলগ্ন বাজারসহ কয়েকটি বাজারে অভিযান পরিচালনা করেন কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশ্রাফ আহম্মেদ রাসেল। এসময় উপস্থিত ছিলেন, কাপ্তাই প্রেস ক্লাবের অর্থ সম্পাদক নূর হোসেন মামুন, ইউপি সদস্য মোঃ এরশাদ প্রমুখ। 

কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, কেপিএমের কলাবাগান বাজারে ঢুকতেই প্রায় অর্ধ শতাধিক লোক এক সাথে চোখে পড়ে। সামনে যেতেই সকলে সটকে পড়ে। গাড়ী থেকে নেমে তাদের ডাক দিলেও তারা ফিরেনি। অন্যদিকে, বাজারের অধিকাংশ দোকানই ছিলো খোলা। গাড়ী দেখে দোকানীরা ঝাপ ফেলে পালায়। 

তিনি বলেন, স্থানীয় ইউপি সদস্যের সহযোগিতায় এসময় পালিয়ে যাওয়া দোকানীদের ডেকে এনে মুচলেকা নেওয়া হয়। করোনা প্রতিরোধে সামাজিক দুরত্ব নিশ্চিত করতে চায়ের দোকান যেন বন্ধ রাখা হয় এবিষয়ে তাদের অনুরোধ করি। পাশাপাশি উপজেলার সকল বাজারের তরকারি ও মুদি দোকান বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। এছাড়া ফার্মেসী রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা রাখার কথা বলা হয়েছে। 

এদিকে, গত কয়েকদিন স্থানীয় মানুষজন প্রশাসনের তৎপরতায় বাড়ী থেকে বের না হলেও আজ হঠাৎই এমন কান্ড করে বলে তিনি জানান। 

এসময় অযথা কেউ যেনো ঘরের বাহিরে না আসে সে বিষয়ে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে বিশেষ বার্তা। অপ্রয়োজনে কাউকে বাহিরে ঘোরাঘুরি করতে দেখা গেলে সেনাবাহিনী কঠোর হবে বলেও জানানো হয়েছে।

আলোকিত রাঙামাটি

জনপ্রিয়