পিঁপড়ার কান নেই, তবুও এরা শোনে কীভাবে?
ফাইল ছবি
বিজ্ঞানের পক্ষে অসম্ভব যে কিছুই নয় তা একাধিক বার প্রমাণিত হয়েছে। চমকপ্রদ সব আবিষ্কার, চোখ ধাঁধিয়ে দেয়া প্রযুক্তি, এমন সব পরিসংখ্যান- যা আমাদের বদ্ধমূল ধারণাকে ওলটপালট করে দেয়! তবে অন্যসব বিষয়ের মতো বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়েও অনেক মজার তথ্য রয়েছে। চলুন জেনে নিই এমন কিছু তথ্য-
* সচরাচর পানি ফুটানোর সময় আমরা কী দেখি? বুদবুদ আকারে অনেকগুলো পানির ফোঁটা পাত্রের উপরের দিকে উঠে এসেছে। কিন্তু কেউ যদি মহাকাশে গিয়ে কোনোভাবে পানি ফোটানোর চেষ্টা করে, তাহলে কিন্তু এমনটা ঘটবে না। অনেকগুলোর পরিবর্তে একটা দানবাকৃতির বুদবুদ উঠে আসবে।
* পাথর থেকে মানুষের দেহের হাড় ৪ গুণ বেশি শক্তিশালী।
* মহাবিশ্বের পুরো ভরের প্রায় ৮০ ভাগই ডার্ক ম্যাটার দিয়ে তৈরি। ডার্ক ম্যাটার জিনিসটা বড় অদ্ভুত, এটা কোনো আলো প্রতিফলিত করেনা। যদিও ৬০ বছর আগে এদের অস্তিত্বের তত্ত্ব হাজির করা হয়েছিল, তবু এখন পর্যন্ত এদের অস্তিত্বের যথাযথ কোনো প্রমাণ নেই।
* কোনো অনুভূতি স্নায়ুতন্ত্রের মধ্য দিয়ে ঘণ্টায় ২০০ মাইল বেগে প্রবাহিত হয়।
* দেহে ও মনে অনুভূতি এলে তা মস্তিষ্কে পৌঁছাতে ০.১ সেকেন্ড সময় লাগে।
* মহাবিশ্ব কিন্তু তার চেয়েও বিশাল! বিজ্ঞানীদের মতে মহাবিশ্বের প্রায় শতকরা ৭৫ ভাগই ডার্ক ম্যাটার এবং ডার্ক এনার্জি রূপে আছে। আমাদের এই মহাবিশ্ব কিন্তু সম্প্রসারণশীল।
* একজন শিশুর জন্মের সময় হাড় থাকে ৩৫০ টি।
* একজন মানুষ সারা জীবনে ৪০ হাজার লিটার মূত্র ত্যাগ করে।
* মানুষের মতো পিঁপড়ার কান নেই! তাহলে এরা শোনে কীভাবে? ওদের হাঁটু আর পায়ে আছে বিশেষ সেন্সিং ভাইব্রেশনস। যার মাধ্যমে তারা আশেপাশের পরিস্থিতি বুঝতে পারে!
আলোকিত রাঙামাটি